ওহে হরীনি চোখের মালকিনি
তোমার ওই সাপের দেহভঙ্গিমায়
নিজেকে লুটিয়ে দেয় শতসহস্র।
কি তোমার কপোল বলি হারে
ফুরাতে ওই উষ্ঠে আমার দম
বারে বারে ছুটে যাই।
তোমার ওই কমল উষ্ণ বক্ষে
আমার লালসারা হাটুঘেরে বসে বারংবার।
স্তনযুগলের উষ্ণতা আমার শিরে যেন
শীতলতার প্রলেপ মাখে।
আমার লালসারা আমায় আরো নিচ
করে তোলে, বাধিত করে তোমার মৃগে।
পুলকিত হয় তার উদ্যোগ করা ঘ্রানে।
আমি থামিতে পারিনা
তথাপি তোমার কুচে যে আমার স্বর্গ।
সেথায় আমি তুৃমি মিলেমিশে একাকার।
দুপুর
বারান্দায় পড়ে থাকে গেরুয়া রোদ
কিছুক্ষণ জানালায় থুতনি রাখি‚
বাতাস তুলে যায় বুকে হাহাকার।
বিষণ্নতা বসে থাকে পাখিদের মতো
গাছের ডালে ডালে।
খাঁচায় থেকে যায় শুধু উড়ে যাওয়া পাখির স্মৃতি
আর; মাঠের পর মাঠ পড়ে থাকে করুণ শূন্যতা নিয়ে।
প্রপোজ ওয়াক্তে
ওঠাও নি নেকাব
দেখাও নি খোমা
হওনি আলাপরতা—
কও নাই কোন কথা
মেবি তুমি রাখছিলা রোজা।
0 মন্তব্যসমূহ